স্বদেশবাণী ডেস্ক: শরণখোলায় হাফছা আক্তার (১৫) নামে এক স্কুলছাত্রী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
বুধবার সকাল ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হাফছা উপজেলার গোলবুনিয়া গ্রামের মো. জলিল হাওলাদারের মেয়ে। সে আমড়াগাছিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কারিগরি শাখার ১০ শ্রেণির ছাত্রী।
তবে ধারণা করা হচ্ছে— প্রেমঘটিত কারণে অভিমান করে স্কুলছাত্রী হাফছা আত্মহত্যা করেছে।
হাফছার মা রিনা বেগম জানান, সকালে মেয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলছিল। কথা বলা শেষ হলে সে আমাকে ডিম রুটি আনতে বাজারে পাঠায়। এর পর বাজার থেকে ফিরে এসে দেখেন ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় হাফছার মৃতদেহ ঝুলছে।
তার ধারণা কারও সঙ্গে প্রেমঘটিত বিষয় নিয়ে মোবাইলে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে হাফছা।
শরণখোলা থানার ওসি মো. সাইদুর রহমান জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তবে ধারণা করা হচ্ছে— প্রেমঘটিত কারণে অভিমান করে স্কুলছাত্রী হাফছা আত্মহত্যা করেছে।
হাফছার মা রিনা বেগম জানান, সকালে মেয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলছিল। কথা বলা শেষ হলে সে আমাকে ডিম রুটি আনতে বাজারে পাঠায়। এর পর বাজার থেকে ফিরে এসে দেখেন ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় হাফছার মৃতদেহ ঝুলছে।
তার ধারণা কারও সঙ্গে প্রেমঘটিত বিষয় নিয়ে মোবাইলে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে হাফছা।
শরণখোলা থানার ওসি মো. সাইদুর রহমান জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট মর্গে পাঠানো হয়েছে।
Spread the love