স্বদেশ বাণী ডেস্ক: বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কতৃপক্ষের ছয়তলা ভবন নির্মাণে সরকারি রেড দেওয়া হয়েছে ২৪ কোটি সাতাত্তর লক্ষ ছিয়াত্তর হাজার পাঁচ শত চোদ্দ টাকা। এই রেট অনুযায়ী ফাস্ট লোয়েস্ট রয়েছ নূর হোসেন লিমিটেড যে ভি। সেকেন্ড লোয়েস্ট রয়েছে মিজানুর রহমান এন্ড জেভি।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী নির্মাণ ও ডিজাইন সানজিদা খানম মলিকে এ বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, নূর হোসেন লিমিটেড যে ভি কোম্পানির ঠিকাদার ডলার ও জাব্বার,। তিনি স্বীকার করেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান টেন্ডারের গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র উন্নতিতে কিছু ডুপ্লিকেট কাগজপত্র দেওয়া হয়েছে। তাতে দেখা গেছে সিটি কর্পোরেশনের কিছু কাগজপত্র দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরো জানান, ছাত্র-জনতার ওপর হামলাকারী মামলার আসামি মেরুল লিটনের চাচাতো ভাই ডলার। তার কাছে আমরা কাগজ পাঠালেও তিনি তার ম্যানেজার দিয়ে রিসিভ করলে তিনি স্বশরীরে হাজির হননি কাগজপত্র দাখিল করার জন্য। এদের সাথে আরেকজন ঠিকাদার রয়েছে যার নাম গাজী।
এ বিষয় নিয়ে দিদি সাহেবের সাথে যোগাযোগ করলে তিনিও জানান যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কাগজপত্রে কিছুটা সন্ধিহান রয়েছে ও গোপন করে তারা তথ্য প্রদান করেছে যা ঠিকাদারি নিয়ম অনুযায়ী আইন বহির্ভূত নয়।
এ বিষয় নিয়ে নূর হোসেন লিমিটেড ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ডলার ও জব্বার সাহেবের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি মুঠোফোন রিসিভ করেননি।
এবং ঠিকাদার গাজীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি ব্যস্ত আছি পরে আপনাদের সাথে কথা বলব।
অভিযোগ রয়েছে প্রভাবশালী কয়েকজন তাৎপরতার জন্য বরেন্দ্র নির্বাহী প্রকৌশলীকে তদবির করেন। এদের মধ্যে রয়েছে হুদা ও শফিকুল কয়জন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের জন্য অনুরোধ করেন নির্বাহী প্রকৌশলীকে তিনি স্বীকার করেন।
একজন আইনজীবী সাথে কথা বলে জানা যায় কোন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ নথি ও ডকুমেন্ট জালিয়াতি করলে তার যেকোনো সময় টেন্ডার বাতিল হতে পারে। বলেন তো যে কোন সময় টেন্ডার বাতিল করতে পারে। একজন সমন্বয় জানান ছাত্র-জনতার উপর হামলাকারী ডলার কি করে ঠিকাদারি কাজ পায় সে তো ছাত্র-জনতার উপরে হামলাকারী আওয়ামী লীগের দোসর।