স্টাফ রিপোর্টার: বর্তমান সময়ের সকল ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যৎ কান্ডারী প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। তিনি দীর্ঘ ১১ বছর ধরে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। তিনি দেশের উন্নয়ন করে বর্হিবিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। বর্হিবিশ্বের নেতারা এখন বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে নিজের দেশকে গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
শুক্রবার বিকাল ৩টার দিকে রাজশাহী নগরীর জিয়া পার্কে এক্সাম কেয়ার সেন্টারের আয়োজনে ২০২০ সালের তৃতীয় শ্রেণিতে সরকারি স্কুলে চান্স প্রাপ্ত শিক্ষার্থী এবং ২০১৯ সালে পিইসি পরীক্ষায় জিপিও ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ডাবলু সরকার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে সেই বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেই চলেছেন তারই সুযোগ্য কণ্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা।
তাই আজকের শিক্ষার্থীরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। সেই শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কান্ডারী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার উপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন। শিক্ষাকে যুগউপযোগী গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
প্রধানমন্ত্রী ১লা’ জানুয়ারী সারা দেশে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনা মুল্যে বই বিতরণ করে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তার জন্য আমারা সকলের দোয়া করবো।তিনি যেন তার পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা দ্রুত গড়তে পারে।
আ’লীগ নেতা মোঃ ডাবলু সরকার অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে বলেন, এই ছেলে মেয়েদের কোন প্রকার মোবাইল ফোন কিনে দিবেন না। ছেলে মেয়েদের প্রতি খেয়াল রেখে ভালভাবে লেখাপড়ায় মনযোগী করে তাদের মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
তারা যখন লেখা পড়া শেষ করবে তখন তাদের চাকরির জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। তাদেরই সামনে চাকরি এসে হাজির হবে। আর এটা শুধু প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা দ্বারায় সম্ভব হবে।
এক্সাম কেয়ার সেন্টারের পরিচালক মামুন-উর রশিদের সভাপতিত্বে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাখাওয়াত হোসেন ও নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও ১৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মোমিন।
স্ব.বা/শা