বাগমারা প্রতিনিধি : রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার এম জি মহিলা কলেজের প্রভাষক কাজেম উদ্দীনকে জড়িয়ে ‘বাগমারায় (অব:) সেনা সদস্যের সম্পতিতে প্রতিপক্ষের জোর পূর্বক ভাবে টিনশেটের ঘর নির্মাণ’ শিরোনামে কিছু পত্রিকা ও অনলাইন পত্রিকায় একই নিউজটি বিভিন্ন শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছে। সেই প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন প্রভাষক কাজেম উদ্দীন।
তিনি জানান, বুধবার (৩ আগস্ট) দৈনিক আলোকিত সকাল পত্রিকায় ৩এর পাতার ৩ ও ৪এর কলামে আমাকে জড়িয়ে যে সকল তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন, কারন প্রকাশিত সংবাদের কোন তথ্যই সঠিক নয়।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে যে, রাজশাহী জেলার বাগমারা উপজেলার ধামিন কৌড় মৌজার, জেএল নং ৬৪, আর এস খতিয়ান নং ৪৬৩, ৩৯২, দাগ নং ৪, ২৪ এর কাত ২০ শতক ভিপি প্রোপার্টি রয়েছে।
উক্ত ভিপি প্রোপার্টি সরকারী বিধি মোতাবেক লীজে পাবার জন্য তেবাড়িয়া গ্রামের তিনটি মসজিদের পক্ষে বাগমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর গত ১২-০৭-২০২১ ইং তারিখে আবেদন করা হয়েছে যা প্রক্রিয়াধীন এবং একই ভিপি প্রোপার্টিতে গৃহহীনদের গৃহ নির্মানের জন্য ৮ জন ব্যাক্তি আবেদন করেছেন সেটিও প্রক্রিয়াধীন। এমতবস্তায় সেনা সদস্য মো: সাইদুর রহমান(অব:) ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে উক্ত ভিপি প্রোপার্টি লায়েক পতিত জমিতে জোর পূর্বক ঘর নির্মান করে জমিটি অবৈধ ভাবে দখলের পাঁয়তারা করছে।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে একাধিক অভিযোগ রয়েছে যে অভিযোগ গুলো সবই প্রক্রিয়াধীন। অথচ সে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের হীন উদ্দেশ্যে আমি ঐ জমিতে ঘর নির্মান করেছি বলে সাংবাদিকদের মিথ্যা ও মনগড়া তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করিয়েছেন। যা চরম ভাবে মানহানিকর, কারন আমি একজন কলেজ শিক্ষক।
এ ধরনের মিথ্যা,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করে এলাকায় আমার সুনাম নষ্ট করার হীন ষড়যন্ত্র বলে আমি মনে করি। কাজেই এ ধরনের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদের আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
স্ব.বা/ম