মুজিববর্ষ উপলক্ষে যেন কেউ চাঁদাবাজির দোকান না খোলে: ওবায়দুল কাদের

জাতীয় লীড

স্বদেশ বাণী ডেস্ক:

মুজিববর্ষে দলের নেতাকর্মীদের ক্ষমতার দাপট না দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পাশাপাশি চাঁদাবাজি করে মুজিববর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠান না করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের এক যৌথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মুজিববর্ষের কোনো অনুষ্ঠান নিয়ে কেউ যেন চাঁদাবাজির দোকান না খোলে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। চাঁদাবাজি করে এই অনুষ্ঠান যেন কেউ না করে। চাঁদা দিতে হবে, এত টাকা হবে ধার্য করেন, অমুক দোকানদারকে এত দিতে হবে, অমুক ব্যবসায়ীকে এত দিতে হবে, অমুক বাড়িওয়ালাকে এত দিতে হবে- এসব বাড়াবাড়ি কোনো অবস্থাতেই সহ্য করা হবে না।

এই আয়োজনে কেউ যেন কষ্ট না পায় সেদিকে খেয়াল রাখার তাগিদ গিয়ে দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাদের আবারও অনুরোধ করবো আপনারা যেকোনো পরিস্থিতিতে মাথা ঠাণ্ডা রেখে কাজ করবেন। মুজিববর্ষের ভাব-গাম্ভীর্য বজায় রেখে চলবেন। কোনো প্রকার হয়রানি শিকার যেন কেউ না হয়, কোনো মানুষ কষ্ট না পায় সে দিকে লক্ষ্য রাখবেন। নিজেরা অর্থ সংগ্রহ করে অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন।

মুজিববর্ষের পোস্টার ফেস্টুনে নিজেদের ছবি ব্যবহার করতে নিষেধ করেন কাদের। বলেন, পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ডে করতে কোনো আপত্তি নেই। তবে পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ড যেনো আত্মপ্রচারের মাধ্যম না হয়। মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুকে প্রদর্শন করতে গিয়ে আত্মপ্রদর্শন যেন না হয়। পোস্টারে নাম দিতে পারেন। নিজেদের ছবি দেবেন না। এটা আমরা কঠোরভাবে মনিটর করব।

যৌথসভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, ঢাকা মহানগরের অন্তর্গত দলীয় সংসদ সদস্য, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, মহানগরের অর্ন্তগত থানা ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং দলের সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা।

মুজিববর্ষে দলের নেতাকর্মীদের ক্ষমতার দাপট না দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পাশাপাশি চাঁদাবাজি করে মুজিববর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠান না করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের এক যৌথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মুজিববর্ষের কোনো অনুষ্ঠান নিয়ে কেউ যেন চাঁদাবাজির দোকান না খোলে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। চাঁদাবাজি করে এই অনুষ্ঠান যেন কেউ না করে। চাঁদা দিতে হবে, এত টাকা হবে ধার্য করেন, অমুক দোকানদারকে এত দিতে হবে, অমুক ব্যবসায়ীকে এত দিতে হবে, অমুক বাড়িওয়ালাকে এত দিতে হবে- এসব বাড়াবাড়ি কোনো অবস্থাতেই সহ্য করা হবে না।

এই আয়োজনে কেউ যেন কষ্ট না পায় সেদিকে খেয়াল রাখার তাগিদ গিয়ে দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাদের আবারও অনুরোধ করবো আপনারা যেকোনো পরিস্থিতিতে মাথা ঠাণ্ডা রেখে কাজ করবেন। মুজিববর্ষের ভাব-গাম্ভীর্য বজায় রেখে চলবেন। কোনো প্রকার হয়রানি শিকার যেন কেউ না হয়, কোনো মানুষ কষ্ট না পায় সে দিকে লক্ষ্য রাখবেন। নিজেরা অর্থ সংগ্রহ করে অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন।

মুজিববর্ষের পোস্টার ফেস্টুনে নিজেদের ছবি ব্যবহার করতে নিষেধ করেন কাদের। বলেন, পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ডে করতে কোনো আপত্তি নেই। তবে পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ড যেনো আত্মপ্রচারের মাধ্যম না হয়। মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুকে প্রদর্শন করতে গিয়ে আত্মপ্রদর্শন যেন না হয়। পোস্টারে নাম দিতে পারেন। নিজেদের ছবি দেবেন না। এটা আমরা কঠোরভাবে মনিটর করব।

যৌথসভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, ঢাকা মহানগরের অন্তর্গত দলীয় সংসদ সদস্য, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, মহানগরের অর্ন্তগত থানা ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং দলের সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা।

মুজিববর্ষে দলের নেতাকর্মীদের ক্ষমতার দাপট না দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পাশাপাশি চাঁদাবাজি করে মুজিববর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠান না করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের এক যৌথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মুজিববর্ষের কোনো অনুষ্ঠান নিয়ে কেউ যেন চাঁদাবাজির দোকান না খোলে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। চাঁদাবাজি করে এই অনুষ্ঠান যেন কেউ না করে। চাঁদা দিতে হবে, এত টাকা হবে ধার্য করেন, অমুক দোকানদারকে এত দিতে হবে, অমুক ব্যবসায়ীকে এত দিতে হবে, অমুক বাড়িওয়ালাকে এত দিতে হবে- এসব বাড়াবাড়ি কোনো অবস্থাতেই সহ্য করা হবে না।

এই আয়োজনে কেউ যেন কষ্ট না পায় সেদিকে খেয়াল রাখার তাগিদ গিয়ে দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাদের আবারও অনুরোধ করবো আপনারা যেকোনো পরিস্থিতিতে মাথা ঠাণ্ডা রেখে কাজ করবেন। মুজিববর্ষের ভাব-গাম্ভীর্য বজায় রেখে চলবেন। কোনো প্রকার হয়রানি শিকার যেন কেউ না হয়, কোনো মানুষ কষ্ট না পায় সে দিকে লক্ষ্য রাখবেন। নিজেরা অর্থ সংগ্রহ করে অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন।

মুজিববর্ষের পোস্টার ফেস্টুনে নিজেদের ছবি ব্যবহার করতে নিষেধ করেন কাদের। বলেন, পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ডে করতে কোনো আপত্তি নেই। তবে পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ড যেনো আত্মপ্রচারের মাধ্যম না হয়। মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুকে প্রদর্শন করতে গিয়ে আত্মপ্রদর্শন যেন না হয়। পোস্টারে নাম দিতে পারেন। নিজেদের ছবি দেবেন না। এটা আমরা কঠোরভাবে মনিটর করব।

যৌথসভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, ঢাকা মহানগরের অন্তর্গত দলীয় সংসদ সদস্য, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, মহানগরের অর্ন্তগত থানা ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং দলের সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা।

সূত্র: যুগান্তর

স্ব.বা/বা

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *