লাইভে এসে প্রবাসীর আত্মহত্যা : স্ত্রীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশীট

জাতীয়

স্বদেশবাণী ডেস্ক: যশোরের শার্শা উপজেলার নাভারনে ফেসবুক লাইভে এসে প্রবাসীর আত্মহত্যা প্ররোচণার ঘটনায় বৃহস্পতিবার স্ত্রীসহ ছয়জনের নামে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেছে থানা পুলিশ। নিহত মালয়েশিয়া প্রবাসী রফিকুল ইসলাম উপজেলার কাজীরবেড় গ্রামের দিদার হোসেনের ছেলে।

গত বৃহস্পতিবার (৬ মে) মামলার তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মেহেদি হাসান।

অভিযুক্ত আসামিরা হলো- নিহতের স্ত্রী মনিরা ইয়াসমিন, মনিরার মা আয়শা খাতুন, উপজেলার দক্ষিণ বুরুজ বাগান গ্রামের সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী রিনা খাতুন, গাতীপাড়া গ্রামের সাহেব আলীর ছেলে সাইদুল ও হাতেম আলীর ছেলে আব্দুল হক এবং ঝিকরগাছা উপজেলা মাটশিয়া গ্রামের আব্দুস সাত্তার মল্লিকের ছেলে সাইদুর রহমান।

ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ না পাওয়ায় যশোরের লাইব্রেরী প্রিন্সিপ্যাল হাবিবুর রহমানকে অব্যাহতির আবেদন করা হয়েছে। তবে মৃত্যুর আগে স্ট্যাম্পে আসামীদের নাম লিখে গেলেও মামলার অন্যতম আসামী প্রিন্সিপ্যাল হাবিবুর রহমানের অব্যহতি নিয়ে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। মামলার বাদী বলছেন, বিষয়টি আইনজীবীর সাথে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম মালয়েশিয়া থাকতেন। ঘটনার ১৩ দিন আগে তিনি দেশে ফেরেন। বাড়িতে এসে জানতে পারেন, তার স্ত্রী-সন্তান যশোর শহরের শংকরপুরে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করছে। পরে তিনি শংকরপুর বাসায় এসে স্ত্রী ও মেয়েকে বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য বললে তারা বাড়ি ফিরে যেতে অস্বীকার করে।

এ সময় আসামিরা নিহত প্রবাসীর পাঠানো ১৪ লাখ টাকা ও আসবাবপত্র ফেরত দেবে না এবং মনিরা রফিকুলের সাথে সংসার করবে না বলে জানিয়ে দেয়। এক পর্যায়ে আসামিরা তাকে গালিগালাজ করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয় এবং মরে যেতে বলে।

এরপর ২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর স্ত্রী-সন্তানকে না পাওয়ার ক্ষোভে বাড়িতে এসে রফিকুল আসামিদের দায়ী করে স্ট্যাম্পে লিখে এবং ফেসবুক লাইভে এসে বিষ পান করেন। স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রফিকুল ইসলাম পরের দিন ১৭ সেপ্টেম্বর মারা যান।

এ ব্যাপারে রফিকুল ইসলামের পিতা দিদার হোসেন গত ১৭ সেপ্টেম্বর আত্মহত্যার প্ররোচণার অভিযোগে ৭ জনকে আসামি করে শার্শা থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্তকালে আটক আসামিদের দেয়া তথ্য ও সাক্ষীদের বক্তব্যে ঘটনার সাথে জড়িত থাকায় ওই ছয় জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।

প্রসঙ্গত, চার্জশিটে অভিযুক্ত মনিরা ইয়াসমিন বাদে সকল আসামি পলাতক রয়েছে।

যশোরের শার্শা উপজেলার নাভারনে ফেসবুক লাইভে এসে প্রবাসীর আত্মহত্যা প্ররোচণার ঘটনায় বৃহস্পতিবার স্ত্রীসহ ছয়জনের নামে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেছে থানা পুলিশ। নিহত মালয়েশিয়া প্রবাসী রফিকুল ইসলাম উপজেলার কাজীরবেড় গ্রামের দিদার হোসেনের ছেলে।

গত বৃহস্পতিবার (৬ মে) মামলার তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মেহেদি হাসান।

অভিযুক্ত আসামিরা হলো- নিহতের স্ত্রী মনিরা ইয়াসমিন, মনিরার মা আয়শা খাতুন, উপজেলার দক্ষিণ বুরুজ বাগান গ্রামের সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী রিনা খাতুন, গাতীপাড়া গ্রামের সাহেব আলীর ছেলে সাইদুল ও হাতেম আলীর ছেলে আব্দুল হক এবং ঝিকরগাছা উপজেলা মাটশিয়া গ্রামের আব্দুস সাত্তার মল্লিকের ছেলে সাইদুর রহমান।

ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ না পাওয়ায় যশোরের লাইব্রেরী প্রিন্সিপ্যাল হাবিবুর রহমানকে অব্যাহতির আবেদন করা হয়েছে। তবে মৃত্যুর আগে স্ট্যাম্পে আসামীদের নাম লিখে গেলেও মামলার অন্যতম আসামী প্রিন্সিপ্যাল হাবিবুর রহমানের অব্যহতি নিয়ে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। মামলার বাদী বলছেন, বিষয়টি আইনজীবীর সাথে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম মালয়েশিয়া থাকতেন। ঘটনার ১৩ দিন আগে তিনি দেশে ফেরেন। বাড়িতে এসে জানতে পারেন, তার স্ত্রী-সন্তান যশোর শহরের শংকরপুরে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করছে। পরে তিনি শংকরপুর বাসায় এসে স্ত্রী ও মেয়েকে বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য বললে তারা বাড়ি ফিরে যেতে অস্বীকার করে।

এ সময় আসামিরা নিহত প্রবাসীর পাঠানো ১৪ লাখ টাকা ও আসবাবপত্র ফেরত দেবে না এবং মনিরা রফিকুলের সাথে সংসার করবে না বলে জানিয়ে দেয়। এক পর্যায়ে আসামিরা তাকে গালিগালাজ করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয় এবং মরে যেতে বলে।

এরপর ২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর স্ত্রী-সন্তানকে না পাওয়ার ক্ষোভে বাড়িতে এসে রফিকুল আসামিদের দায়ী করে স্ট্যাম্পে লিখে এবং ফেসবুক লাইভে এসে বিষ পান করেন। স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রফিকুল ইসলাম পরের দিন ১৭ সেপ্টেম্বর মারা যান।

এ ব্যাপারে রফিকুল ইসলামের পিতা দিদার হোসেন গত ১৭ সেপ্টেম্বর আত্মহত্যার প্ররোচণার অভিযোগে ৭ জনকে আসামি করে শার্শা থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্তকালে আটক আসামিদের দেয়া তথ্য ও সাক্ষীদের বক্তব্যে ঘটনার সাথে জড়িত থাকায় ওই ছয় জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।

প্রসঙ্গত, চার্জশিটে অভিযুক্ত মনিরা ইয়াসমিন বাদে সকল আসামি পলাতক রয়েছে।

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *