তারা বলেন, মীমাংসিত একটি বিষয় নিয়ে আমরা বিভিন্ন সংগঠন রাস্তায় দাঁড়িয়েছি। রাজশাহীবাসীকে নিয়ে খেলবেন না। বিভাগীয় শহর রাজশাহীতে একটিও শহীদ মিনার নেই কেন্দ্রীয়ভাবে। এটি আমাদের জন্য লজ্জার। তাই তিন বছর আগে মীমাংসিত এই জায়গাতেই শহীদ মিনার করতে হবে। অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান করতে দেওয়া হবে না। বক্তারা সেই সাথে জনগণের আবেগ নিয়ে না খেলার জন্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের প্রতি আহ্বান জানান।
মানববন্ধনের সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, রাজশাহীর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কল্পনা রায়। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সেক্টর কমান্ডার ফোরাম মুক্তিযুদ্ধ ৭১ এর বিভাগীয় সমন্বয়কারী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসান খন্দকার, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, রাজশাহীর সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার ঘোষ, রাজশাহী থিয়েটারের সভাপতি নিতাই ঘোষ, মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার রাজশাহীর সভাপতি আব্দুল লতিফ চঞ্চল, খেলাঘর আসর রাজশাহীর সেক্রেটারি আখতার কাজল, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ রাজশাহী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অঞ্জনা সরকার, মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগারের সভাপতি আব্দুল লতিফ চঞ্চল, রুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি মোহাম্মদ ইসফাক ইয়াসির ইপু প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামারুল্লাহ সরকার কামাল। মানববন্ধনটি সঞ্চালনা করেন সেক্টর কমান্ডার ফোরাম, রাজশাহীর সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান উজ্জ্বল।