নড়াইল জেলা প্রতিনিধি: নড়াইলের রুপগঞ্জ বাজারে সর্নপদটিতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রি কাজ করতেন শাহাজাহান মোড়ল, স্ত্রী ফাতেমা খাতুন ও শিশু জাকিয়াকে এসিড নিক্ষেপে ঝলসে দেয় তালাক প্রাপ্ত স্বামী নড়াইলের রুপগঞ্জ বাজারে সর্নপদটিতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রি কাজ করতেন শাহাজাহান মোড়ল।
এতে গুরুতর দগ্ধ ফাতেমা ও শিশু জাকিয়াকে সাতক্ষীরার আশাশুনির চাপড়া গ্রামের বউ ও মেয়েকে এসিড নিক্ষেপের মামলার প্রধান আসামি পাষ- স্বামী শাহজাহানকে ঢাকার গেন্ডারিয়া থেকে আটক করেছে পুলিশ। আটক, মোড়লকে রাতে আটকরের পর তাকে এসপির কার্যালয়ে হাজির করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে এসিড নিক্ষেপের কথা স্বীকার করেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এসপি তার কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, ২২ তারিখ রাতে আশাশুনির চাপড়া গ্রামে স্ত্রী ফাতেমা খাতুন ও শিশু জাকিয়াকে এসিড নিক্ষেপে ঝলসে দেয় তালাক প্রাপ্ত স্বামী নড়াইলের রুপগঞ্জ বাজারের ইলেকট্রিক মিস্ত্রি সর্নপদটিতে কাজ করতেন। গুরুতর দগ্ধ ফাতেমা ও শিশু জাকিয়াকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার সিআরপি হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
এ ঘটনায় ফাতেমার বাবা ইকারামুল কাদির আশাশুনি থানায় শাহাজাহান মোড়ল ও তার মা সুফিয়া খাতুনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ওই মামলায় শাহাজাহানের সহযোগী ইসহাক মিয়াকে এরইমধ্যে আটক করেছে পুলিশ। এরপরই রাতে ঢাকা থেকে আটক করে, শাহাজাহান মোড়ল ইলেকট্রিক মিস্ত্রি সর্নপদটিতে কাজ করতেন।
স্ব.বা/শা