পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে সেখানে অ্যাডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু এর জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাযার নামাজে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র জননেতা এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা এমপি, ডা: তবিবুর রহমান শেখ, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. আসলাম সরকার, দপ্তর সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম বুলবুল, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মুসাব্বিরুল ইসলাম, শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ওমর শরীফ রাজিব, শ্রম সম্পাদক আব্দুস সোহেল, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কামারউল্লাহ সরকার কামাল, সদস্য হাবিবুর রহমান বাবু, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আব্দুল মান্নান, মোখলেশুর রহমান কচি প্রমুখ সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ।
রাজশাহীতে এ্যাড. গোলাম আরিফ টিপুর জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত
স্টাফ রিপোর্টার: বিশিষ্ট ভাষা সৈনিক, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু এর জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে শনিবার সকাল ১১.৩০টায় রাজশাহী কলেজ শহিদ মিনারে রাখা মরদেহে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র জননেতা এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন। এরপর পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা এমপি সহ বিভিন্ন সংগঠন।
পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র জননেতা এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন। এ সময় জননেতা এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, গোলাম আরিফ টিপু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভাষা আন্দোলন করেছেন, রাজশাহীতে দেশের প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন, তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হিসেবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করতে দিনের পর দিন অবিচল থেকে সাহসিকতার সাথে কাজ করে গেছেন। তিনি শুধু রাজশাহীর নয়, সারাদেশের সম্পদ। তাঁর মৃত্যুতে অপূরণীয় ক্ষতি হলো। তাকে অনুসরণ করতে পারলে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।