সার্চ কমিটি নিয়ে যা বললেন বিএনপি নেতারা

জাতীয়

স্বদেশ বাণী ডেস্ক: নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য কমিশনারদের নিয়োগ দিতে গঠিত অনুসন্ধান (সার্চ) কমিটিকে বিএনপি নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের ‘ভোট চুরির প্রকল্পের অংশ’ বলে মন্তব্য করেছেন।

সার্চ কমিটি গঠনের পর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে শনিবার (৫ ফেব্রæয়ারি) বিকেলে সাংবাদিকদের কাছে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় দলের নেতারা এ মন্তব্য করেন।

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে আহŸায়ক করে ছয় সদস্যবিশিষ্ট সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে শনিবার দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক আদেশে জানানো হয়।

সার্চ কমিটি নিয়ে আদেশ জারির পরই বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, আমরা মনে করি এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। সার্চ কমিটি হোক আর যে নির্বাচন কমিশনই হোক, এ সরকার থাকলে আমরা কোনো নির্বাচনে যাবো না।

এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটি ঘোষণা আওয়ামী লীগ সরকারের ভোট চুরির প্রকল্পের অংশ। এই সরকার ভোট চুরির সরকার। নতুন নিরপেক্ষ সরকার আসবে। সেই সরকারের অধীনে সার্চ কমিটি গঠিত হলে বিএনপি নির্বাচনে যাবে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু এ ব্যাপারে এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, সার্চ কমিটি হলো মানুষকে বিভ্রান্ত করা। আওয়ামী লীগের বাইরে সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ সরকার প্রত্যাশা করে। দলনিরপেক্ষ সরকার ক্ষমতায় না থাকলে প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন কোনোটাই নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারে না। এটা লোক দেখানো সার্চ কমিটি। এর থেকে ভালো কিছু প্রত্যাশা করা যায় না।

ছয় সদস্যের এ সার্চ কমিটিতে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ছাড়াও রয়েছেন- সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান, মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মুসলিম চৌধুরী, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন এবং কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক আনোয়ারা সৈয়দ হক।সার্চ কমিটি নিয়ে যা বললেন বিএনপি নেতারা

নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য কমিশনারদের নিয়োগ দিতে গঠিত অনুসন্ধান (সার্চ) কমিটিকে বিএনপি নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের ‘ভোট চুরির প্রকল্পের অংশ’ বলে মন্তব্য করেছেন।

সার্চ কমিটি গঠনের পর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে শনিবার (৫ ফেব্রæয়ারি) বিকেলে সাংবাদিকদের কাছে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় দলের নেতারা এ মন্তব্য করেন।

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে আহŸায়ক করে ছয় সদস্যবিশিষ্ট সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে শনিবার দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক আদেশে জানানো হয়।

সার্চ কমিটি নিয়ে আদেশ জারির পরই বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, আমরা মনে করি এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। সার্চ কমিটি হোক আর যে নির্বাচন কমিশনই হোক, এ সরকার থাকলে আমরা কোনো নির্বাচনে যাবো না।

এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটি ঘোষণা আওয়ামী লীগ সরকারের ভোট চুরির প্রকল্পের অংশ। এই সরকার ভোট চুরির সরকার। নতুন নিরপেক্ষ সরকার আসবে। সেই সরকারের অধীনে সার্চ কমিটি গঠিত হলে বিএনপি নির্বাচনে যাবে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু এ ব্যাপারে এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, সার্চ কমিটি হলো মানুষকে বিভ্রান্ত করা। আওয়ামী লীগের বাইরে সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ সরকার প্রত্যাশা করে। দলনিরপেক্ষ সরকার ক্ষমতায় না থাকলে প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন কোনোটাই নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারে না। এটা লোক দেখানো সার্চ কমিটি। এর থেকে ভালো কিছু প্রত্যাশা করা যায় না।

ছয় সদস্যের এ সার্চ কমিটিতে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ছাড়াও রয়েছেন- সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান, মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মুসলিম চৌধুরী, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন এবং কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক আনোয়ারা সৈয়দ হক।

স্ব.বা/বা

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *