স্টাফ রিপোর্টার: ভালো নেতার মতো নেতা হলে, সেই নেতাকে সবাই চিনবে-জানবে। তার কাছে সবাই যাবে, তার সাথে দেখা করে সরাসরি তার মনের কথা বলবে। নেতা সেটা শুনবে। তবেই সে প্রকৃত নেতা। সে যেই হোক না কেন। তবে প্রতিবন্ধীরাও এর ব্যতিক্রম নয়। মানষিক প্রতিবন্ধী হলে কি হবে, তারাও চেনে রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ডাবলু সরকার কে?
শনিবার বাদ এশা ১৫ নং ওয়ার্ড শালবাগান নিবাসী আওয়ামী লীগ নেতা আতিকুর রহমান আতিকের জানাযার নামাজ শেষে মোটরসাইকেলযোগে নগরীর কুমারপাড়াস্থ আ.লীগের পার্টি অফিসে ফিরছিলেন আ.লীগ নেতা মোঃ ডাবলু সরকার।
পথিমধ্যে শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান চত্বরে যানযটে পড়ে যায় এই নেতা। ওই সময় হঠাৎ করেই এক মানষিক প্রতিবন্ধী নেতার মোটরসাইকেলের সামনে এসে তাকে চেপে ধরে বলেন খাবার দে-টাকা দে। ওই প্রতিবন্ধীকে দেখে আরেক প্রতিবন্ধীও চলে আসেন নেতার কাছে। নেতা পারলেন না তাদের না খাইয়ে ফেলে যেতে। দুই প্রতিবন্ধীকে বসিয়ে রেখে নেতা নিজেই গেলেন বিন্দু হোটেলে খাবার কিনতে। নিয়ে আসলেন নান রুটি ও মুরগীর গ্রিল। সেই খাবাগুলো তুলে দিলেন সেই দুই প্রতিবন্ধীর হাতে। তারা খাবার পেয়ে খুশি হলেন।
আর সেই দৃশ্যগুলো দেখলেন কিছু পথচারীরা। পাশে দাঁড়িয়ে একে অপরের সাথে গল্প করে প্রসংশায় ভাসিয়ে তুললেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ডাবলু সরকারকে। তারা বলছেন নেতা এমনটাই হওয়া দরকার। যার কাছে কেউ কিছু সাধ্য মতো চাইলে সেটা দ্রুত সমাধান করে দিবে। তাদের কাছে বসে-তাদের কথা শুনবে। কাউকে অবহেলা করবে না। সেটাই প্রকৃত নেতার পরিচয়। এমন নেতাই সবখানে দরকার বলেও আশা করেন তারা।
এদিকে, মোঃ ডাবলু সরকার রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর থেকেই তিনি রাজশাহীর সকল নেতা-কর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। তিনি সকলের কাছে জনপ্রিয় নেতা হিসেবেও পরিচিত লাভ করেছেন। শুধুমাত্র তার সঠিক নের্তৃত্বের কারণে।
যিনি রাজশাহী মহানগর আ.লীগের তৃনমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সঠিক নের্তৃত্ব দিয়ে তাদের সুসংগঠিত করে রেখেছেন। তাদের সুখে-দুখে পাশে থাকেন। প্রয়োজনে তাদের সাথে নিজে গিয়েও দেখা করেন। খোঁজ-খবর রাখেন। সেই সাথে সাহায্য সহযোগীতাও করেন। সেই ধারাবাহিকতা আজও ধরে রেখেছেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ডাবলু সরকার।
স্ব.বা/শা