তানোর প্রতিনিধিঃ রাজশাহী-১ আসনের জনপ্রিয় সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী হঠাৎ করে জলে ভেসে আসা কোটিপতি না। বংশপরম্পরায় জমিদার পরিবারের সন্তান এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর পিতা জাতীয় চার নেতার এক নেতা শহীদ এএইচ এম কামারুজ্জামান হেনার ভগ্নিপতি তানোর উপজেলার কলমা চৈরখোল হাসনা পাড়া গ্রামের সন্তান প্রয়াত আজিজুল হক চৌধুরী। ১৯৭১ সালে এমপির পিতা ও চাচাকে পদ্মার চর বাবলা বনে নিয়ে গিয়ে নির্মম ভাবে গণহত্যা করে গণকবর দিয়ে ছিলেন রাজাকার আলবদররা। যা এখনো সেই হত্যার ভয়াবহ দিনটি গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করে আসছেন রাজশাহীবাসী।
এছাড়াও ব্রিট্রিশ আমল থেকে এমপির বাপ দাদারা হাতির পিঠে করে চলাফেরা করতেন। তাদের হাজার হাজার বিঘা জমিতে অসহায় দরিদ্র মানুষ চাষাবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এখনো কত অসহায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে এমপির কৃষি জমি চাষাবাদ করতে দেয়া আছে তা তিনি নিজেই জানেন না। অথচ একশ্রেনীর কুচক্রী মহল দীর্ঘদিন ধরে এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর ব্যক্তি ইমেজ জনপ্রিয়তা সংকটে ফেলতে বিভিন্ন অপকৌশল চালিয়ে আসছেন।
ইতিমধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট অপপ্রচার চালাচ্ছে চক্রটি। কিন্তু কথাই আছে শকুনের দোয়ায় কখনো গরু মরে না। বর্তমান যুগে কেউ বলবে চিলে কান নিয়ে গেলো আর কান না দেখেই চিলের পিছু দৌড় দিবে সেই দিন আর নেই। এখন মানুষ বুঝতে শিখেছে কে দূর্নীতিবাজ আর কে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা।